IHT তে BSc না কি ডিপ্লোমা করব? BSc IHT তে খরচ কত ? ভিডিও।
২০২৪-২০২৫ খ্রি. শিক্ষাবর্ষে
ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি), ঢাকা
ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি), রাজশাহী
জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, ঢাকায়
নিন্মে বর্ণিত কোর্সসমূহে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের হতে টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে এসএমএস (SMS) এর মাধ্যমে ও অনলাইনে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে:
আবেদন শুরুর তারিখ: ২৮/০৫/২০২৫ খ্রি. (সকাল ১০:০০ টা)
আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ: ১৩/০৬/২০২৫ খ্রি. (সকাল ১১:৫৯ টা)
ভর্তি পরীক্ষার ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ : ১৪/০৬/২০২৫ খ্রি. (রাত ১১:৫৯ টা)
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড: ২৩/০৬/২০২৫ খ্রি. হতে ২৫/০৬/২০২৫ খ্রি. (রাত ১১:৫৯ টা)
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ: ২৭/০৬/২০১৫ খ্রি. (শুক্রবার) সকাল ১০:০০ টা হতে ১১:০০ টা।
পরীক্ষার ফি ১৫০০/- (এক হাজার পাঁচশত) টাকা শুধু প্রি-পেইড টেলিটকের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
HSC'দের আবেদনের যোগ্যতাঃ আগে ভিডিওটি দেখে নাওঃ HSC শেষে IHT তে BSc
i)
যারা ২০২২-২০২৩ এবং ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে উচ্চ মাধ্যমিক (বিজ্ঞান)/সমমান (বিজ্ঞান) পরীক্ষায় পাশ করেছেন তারা আবেদনের যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হবেন। (অর্থাৎ সেকেন্ড টাইম আছে। ) ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীগণ যে কোন একটি অনুষদে আবেদন করতে পারবেন।
ii)
ভর্তিচ্ছু আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক/সমমান (বিজ্ঞান বিভাগ) ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ন ও জীব বিজ্ঞানসহ বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং তাদের উভয় পরীক্ষার সর্বমোট জিপিএ নূন্যতম ৭.০০ থাকতে হবে। তবে, এককভাবে মাধ্যমিক (বিজ্ঞান) ও উচ্চ মাধ্যমিক (বিজ্ঞান) যে কোন পরীক্ষায় (ঐচ্ছিক বিষয় বাদে) নূন্যতম জিপিএ ২.৫ থাকতে হবে । ২০২২ খ্রি. সালের পূর্বে উচ্চ মাধ্যমিক (বিজ্ঞান)/সমমান (বিজ্ঞান) পরীক্ষায় পাশকৃত শিক্ষার্থীগণ আবেদন করতে পারবেন না।
সরকারি/স্বায়ত্বশাসিত/বেসরকারি চাকরিজীবী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা পাশ এবং ১৩/০৬/২০২৫ খ্রি. আবেদনের শেষ তারিখে বয়স অনুর্ধ ৪৫ (পয়তাল্লিশ) বৎসর (এসএসসি সনদ অনুযায়ী) হতে হবে। প্রার্থীদের সরকারি চাকুরীর বয়স ১৩.০৬.২০২৫ খ্রি. তারিখে নূন্যতম ০৫ (পাঁচ) বৎসর হতে হবে। সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ডিপ্লোমা ইন ইন্টিগ্রেটেড মেডিকেল টেকনোলজি কোর্স উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ বিএসসি ইন ফিজিওথেরাপী কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
ডিপ্লোমা পাশকৃত পরীক্ষার্থীগণ সংশিষ্ট বিষয়ের বিএসসি ইন হেলথ টেকনোলজি কোর্সে আবেদন করতে পারবেন। ডিপ্লোমা পাশকৃত ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদেরকে আগামী ২৬/০৫/২০২৫ খ্রি. হতে ০১/০৬/২০২৫ খ্রি. তারিখের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষার মার্কশীট, ডিপ্লোমা পাশের চূড়ান্তপর্বের মার্কশীট, ডিপ্লোমা সনদের সত্যায়িত কপি পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা (স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, পুরাতন ভবন ২য় তলা, রুম নম্বর-২০৫) বরাবর জমা দিয়ে ০২/০৬/২০২৫ খ্রি. আইডি নম্বর গ্রহণ করতে হবে যা ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় প্রয়োজন হবে। উল্লেখ্য যে, আইডি নম্বর গ্রহণ না করলে ডিপ্লোমা পাশকৃত পরীক্ষার্থীগণ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আবেদন করতে পারবে না।
বিএসসি ইন হেলথ টেকনোলজি ল্যাবরেটরি, রেডিওলজী এন্ড ইমেজিং এবং বিএসসি ইন ফিজিওথেরাপী কোর্সসমূহের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য:
মোট আসনের ৫০% ডিপ্লোমাধারী সরকারী চাকুরিজীবী, ২৫% ডিপ্লোমাধারী বেসরকারী চাকুরিজীবী, স্বায়ত্বশাসিত চাকুরিজীবী ও পাশকৃত ডিপ্লোমাধারী এবং অবশিষ্ট ২৫% এসএসসি (বিজ্ঞান)ও এইচএসসি (বিজ্ঞান) পাশকৃত ভর্তি ইচ্ছুক প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
ডিপ্লোমা সরকারি চাকরিজীবী প্রার্থীদের আসন শূন্য থাকলে উক্ত শূন্য আসনে ডিপ্লোমা প্রার্থীগণ মেধাভিত্তিক বিবেচিত হবেন।
বিএসসি ইন হেলথ টেকনোলজি (ফুড সেফটি) এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য:
মোট আসনের ৫০% সেনেটারী ইন্সপেক্টরশীপ ডিপ্লোমা পাশকৃত সরকারি ও বেসরকারি ভর্তি ইচ্ছুক প্রার্থীদের এবং অবশিষ্ট ৫০% এসএসসি ও এইচএসসি (বিজ্ঞান) পাশকৃত ভর্তি ইচ্ছুক প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। আসন শূণ্য থাকলে উক্ত শূণ্য আসনে মেধাভিত্তিক শিক্ষার্থী নির্বাচন করা
হবে।
উপজাতীয় কোটায় মোট ১% আসন সংরক্ষিত থাকবে। উপজাতীয় কোটার ক্ষেত্রে ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগে ০১ টি, ফিজিওথেরাপী বিভাগে ০১ টি এবং রেডিওলজি এন্ড ইমেজিং ও ফুডসেফটি বিভাগে মেধাভিত্তিক ০১ টি আসনসহ সর্বমোট ০৩ টি আসন সংরক্ষিত থাকবে। উপজাতীয় কোটা দাবি ক্ষেত্রে প্রার্থীদেরকে তাদের নিজ নিজ জেলা প্রশাসক এবং গোত্র প্রধানের স্বাক্ষরিত সনদ দাখিল করতে হবে।
সাধারণ আসনের প্রার্থীকে উচ্চ মাধ্যমিক (বিজ্ঞান বিভাগ) এর সিলেবাস অনুযায়ী ১০০ (একশত) নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে । ডিপ্লোমাধারীদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর ১০০ (একশত) নম্বরের এক ঘন্টা লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষার পাশ নম্বর ৪০। লিখিত পরীক্ষা MCQ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। উত্তর পত্র OMR মেশিনে দেখা হবে। মেধাভিত্তিক প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের জন্য কোন প্রকার ভাতা প্রদান করা হবে না। ভর্তি পরীক্ষার ফলের সাথে একাডেমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ নম্বর যোগ করে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হবে। কোন মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না।
(ক) সাধারণ আসনের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে।
এসএসসি তে প্রাপ্ত জিপিএ-এর ১০ গুণ (৫০%)
এইচএসসি তে প্রাপ্ত জিজিএ-এর ১০ গুণ (৫০%)
ও লিখিত পরীক্ষা- ১০০ নম্বর।
(খ) ডিপ্লোমা পাশকৃত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে।
এসএসসি তে প্রাপ্ত নম্বর থেকে ৫০/ জিপিএ-এর ১০ গুণ (৫০%)
ডিপ্লোমাতে প্রাপ্ত নম্বর থেকে ৫০/ জিপিএ-এর ১০ গুণ (৫০%)
ও লিখিত পরীক্ষা-১০০ নম্বর।
মোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে অনুষদ ভিত্তিক তালিকা প্রস্তুত করা হবে এবং প্রার্থীদের অপেক্ষমান তালিকা প্রস্তুত করা হবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করবে।
এসএসসি (বিজ্ঞান) ও এইচএসসি (বিজ্ঞান) অথবা সমমান (বিজ্ঞান) পরীক্ষার পাশের মূল সনদপত্র।
এসএসসি (বিজ্ঞান) ও এইচএসসি (বিজ্ঞান) অথবা সমমান (বিজ্ঞান) পরীক্ষার পাশের মূল নম্বরপত্র।
ডিপ্লোমা পাশ প্রার্থীদের পক্ষে সংশিষ্ট বিষয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ থেকে ডিপ্লোমা পাশের সনদ/প্রশংসা পত্র, সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ডিপ্লোমা ইন ইন্টিগ্রেটেড মেডিকেল টেকনোলজি কোর্স পাশের সনদ/প্রশংসাপত্র।
চাকুরীরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে নিয়োগপত্র, যোগদানপত্র এবং চাকুরীকালের বিবরণ সম্বলিত প্রত্যায়ন পত্ৰ৷
উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে নিজ নিজ জেলা প্রশাসক এবং গোত্র প্রধানের স্বাক্ষরিত সনদপত্ৰ ৷
সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ০৪ (চার) কপি রঙ্গিন সত্যায়িত ছবি
নাগরিক সনদপত্র/জন্মনিবন্ধনের কপি
প্রার্থী যে ইনস্টিটিউটে ভর্তির জন্য আবেদন করবে, সেই ইনস্টিটিউটে তাকে ভর্তি হতে হবে। নির্বাচিত প্রার্থী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি হতে ব্যর্থ হলে অপেক্ষমান তালিকা হতে তা পূরণ করা হবে। ভর্তির সময় শিক্ষার্থীর মূল সনদপত্র এবং মার্কশীট অধ্যক্ষের দপ্তরে জমা দিতে হবে। মেডিকেল বোর্ড কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপযুক্ত বিবেচিত হলে তার নির্বাচন বাতিল বলে গন্য হবে। কোনোক্রমেই আন্ত:অনুষদ মাইগ্রেশনের অনুমতি দেওয়া হবে না।